বিবাহিত জীবন কি সুখের হবে?

এই প্রশ্ন সবার মনে।যারা প্র।প্তবযস্ক অথচ এখন বিবাহ করেননি।যাদের বিবাহ ঠিক হয়ে গেছে বা ঠীক হয়ে আছে।ছেলে মেয়ের মা বাবা আত্মীয় স্বজন সবার মনেই একই প্রস্ন।
বিবাহিত জীবনের বিচার করতে হলে স্বামী স্ত্রী দুজনের জন্ম ছক দেখতে হবে।শ্বশুর বাড়ী কেমন হবে,শ্বশুর শাশুড়ির সাথে বনিবনা হবে কিনা,অর্থিক অবস্থা কেমন থাকবে,সন্তান নিয়ে কোনো সমস্যা হবে কিনা,দম্পতির কারোর কোনো কঠিন অসুখ হতে পারে কিনা ইত্যাদি অনেক বিষয় আছে যার উপর ভিত্তি করে সমগ্র বিবাহিত জীবনের বিচার করা দরকার।সেই সঙ্গে দেখতে হবে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মানসিক এবং শারীরিক মিল কতটা থাকতে পারে। বর্তমানে আমরা দেখছি বহু প্রেম ঘটিত বিবাহ পাশপাশি বাবা মা সবাই মিলে পছন্দ করে দেওয়া বিবাহ ও কিছুদিন পর ভাঙনের মুখে।কিংবা পুরোপুরি ভেঙ্গে না গেলেও শীতল সম্পর্ক বয়ে বেড়াছে একটা দম্পতি।আর ঐ শীতল সম্পর্কের মাঝখান দিয়ে সংসারে ডুকছে পরকীয়া।
তাহলে কি করা উচিত?
* বিবাহের অগে পাত্র পাত্রীর জন্ম ছক ভালো করে বিচার করা।
*জন্ম ছক না মিললে পাশপাশি অনন্য বিষয় যেমন পারিবারিক মর্যাদা বা অর্থিক অবস্থার পার্থক্য থাকলে প্রয়োজনে বিবাহের সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকা ।
*সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে জন্ম ছকে সমস্যা থাকলে বিবাহের আগে সঠিক প্রতিকার করে পাত্র পাত্রীর বিবাহ দেওয়া।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *